Thursday, August 5, 2021

WE'RE ALL WONDERS

 The book was about a little boy who has one eye.

What I loved in this story is that people do not look beyond how he looks. They don't see that he can talk, run, bicycle, and more. All they see is that he's different and they ignore the similarities.

I recommend this book for everyone to read because they will gain their knowledge about respecting others,  seeing their similarities and accepting the way they are. 

I give this book 5 stars because I think that everyone can learn a lesson about being kind to other people who are different from you.

Saturday, July 18, 2020

আমার শশুড়মশাই

শ্রীচরণেষু বাবা, 

 আমি 'আমাদের' পরিবারের একটি অংশ হয়ে আজ আমার দশ বছর হলো কিন্তু আমি কখনও সঠিক ভাবে তোমার প্রতি আমার ভালবাসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারিনি এবং আমার অনুভূতিগুলি ভাগ করার জন্য, অন্য কোনও দিন , আজকের চেয়ে বেশি উপযুক্ত হতে পারে না।

তোমার ও আমার সম্পর্ক আমার ও সৌম্যর সম্বন্ধের অনেক আগে থেকেই। আমার মনে আছে কলেজের হোস্টেল এর ওয়ার্ডেন এর কাছে আমার মামা রূপে তোমার পরিচয় দিয়েছিলে যাতে তুমি খাওয়াতে বাইরে নিয়ে যেতে পারো আমাকেও। তোমার যত্নশীল এবং প্রেমময় প্রকৃতির সেদিন থেকেই জানান পাই।

তোমার দৃঢ সংকল্প এবং পসিটিভিটি সর্বক্ষণ আমাকে বিস্মিত করে এবং জীবনে অনেক প্রতিকূলতা এবং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া সত্ত্বেও তোমার আশাবাদীতা এবং উদ্যম আমাকে অনুপ্রেরিত করে।  আমার প্রথম  দিন থেকেই তুমি আমাকে অনেক ভালোবাসা ও কনফিডেন্স দিয়েছো ।  যখনই আমি দুর্বল বোধ করেছি,তুমি আমাকে সাপোর্ট করেছো  এবং আমাকে আবার উঠতে এবং চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করেছো।
Zoey ও Zeno তো দাদু অন্ত প্রাণ ! Zoey অনেক বেশি সুযোগ পেযেছে তোমার কাছে থাকার ও শেখার।  এতো বছর কোলে করে ঘোরানো, সাইকেল সেখানো, জুতো খুলে জায়গায় রাখানো  , ওঁর প্রতিটি ইচ্ছে  পূরণ করা, কিডজির সামনের খেলনাওয়ালাটার প্রায় সবই  খেলনা কেনা,প্রত্যেকটি  নাচের প্রোগ্রাম দেখতে যাওয়া, স্কুলবাস এ তোলা-নাবানো , চিপস কিনে দেয়া এবং সারা দিন ওকে ভুলিয়ে রাখা , অতুলনীয় যাতনা ও উদ্যোগ ! ওঁরা দুজনেই যেন এরকম প্রচুর সুযোগ পায় সেটাই প্রার্থনা করি।  
তোমার সাথে কত ফিনান্সিয়াল ও অফিস  এর গল্প করেছি  ও সময় মতন সঠিক পরামর্শ পেয়েছি।  তোমার অভিজ্ঞাতার গল্প শুনতে আমার খুব ভালো লাগে।  তুমি আমাদের ছোট্ট থেকে ছোট্ট দরকারগুলোর ও  খেয়াল রাখো ও তোমার ভালোবাসায় আমাদের জীবনটা ভরিয়ে দাও।  
তোমার অন্য কাজ থাকলেও ,সৌম্য যখন থাকতনা তখন আমাকে ও Zoey কে Silver Square পৌঁছে আসতে।  Zoey 'র শরীর খারাপ হলে ডাক্তার কে ডাকা ও ওর কোনো এক্সিডেন্ট হলেও তুমিই সামলেছো।  
এমন কোনো জিনিস নেই যেটা তুমি করতে পারোনা, তুমি অল-রাউন্ডার।  তোমার  discipline,  attention to details , সহযোগিতা, সচেতনতা , সব কিছুর খেয়াল রাখা , সব তোমার খ্যাতি তে বোঝায়।  তুমি যেখানেই যাও , সবাই তোমাকে চেনে।  যখুনি কারুর কিছু অসুবিধে হয় বা দরকারে পরে, সবাই তোমাকেই খোঁজে।  তোমার অনেক  গুণ  সৌম্যর মধ্যে দেখতে পাই। 
একজন মানুষকে জীবনে কীভাবে থাকতে হয়  ,তার উদাহরণ স্থাপনের জন্য ও আমাদের পথ প্রদর্শন করার জন্য  তোমাকে  ধন্যবাদ —তুমি এক  অনুকরণীয় উদাহরণ এবং আমি তোমার  ছেলের সাথে থেকে  প্রতিদিন উপকৃত হয়ি 
তুমি যেন আমাদের সারা জীবন এভাবেই দেখো ও আমরা তোমার কিছু সেবা করার সুযোগ পাই, এটাই কামনা করি। 

প্রণামান্তে ,
সুচরিতা 


আমার মামনি

শ্রীচরণেষু মামনি ,

আজ থেকে দশ বছর আগে যেদিন তুমি বরন করে আমায় ঘরে এনেছিলে ,  একটি  নতুন জীবন শুরু হয়েছিল আমার। কিঞ্চিৎ উৎসাহ , অজানার বিস্ময়, সবার প্রিয়জন হয়ে  ওঠার প্রবল চেষ্টা  ও নতুন পরিবারের প্রত্যাশার মাপকাঠি  কে না ছুতে পাওয়ারভয়ে বুক ধুকপুক করতে-করতে পা রেখেছিলাম ওই দুধে-আলতার থালায়। তবে মনে হল , আমার মনের কথা বুঝে, প্রথম দিনেই আমার মন হালকা করে দিলে তুমি। এতো বছর নিজে জানলেও,সৌম্য  কে বললেও, তোমাকে কোনোদিন বলতে পারিনি।  তাই আজ এই চিঠি। 

এই দশ বছরে তোমার থেকে অনেক কিছু শিখেছি ,আরও অনেক অনেক কিছু বাকি। তুমি নিজে জীবনে অনেক কঠিন সময় কাটিয়েও আমার জীবনটাকে সবসময় যথাসম্ভব সহজ করে তুলেছো। তুমি নিজের ইচ্ছে মনে চেপে রেখেও আমার অনেক ইচ্ছে পূরণ করেছো। তোমার জন্যই আমি কুং-ফু শেখার সুযোগ পেলাম। তোমার জন্যেই আমার গোআ, গুজরাট ও মেঘালয় দেখা হলো । আমার জন্যে তুমি ঐটুকু Zeno কে নিয়ে, এক সপ্তাহ ধরে পায়ে এতো ব্যাথা নিয়ে ,অজানা জায়গায় একটা হোটেলে সারা সারা দিন একলা থাকলে। এতো কষ্ট কত জন করে ? উদার মনে পরের মেয়েকে নিজের মতন ভালোবাসতে সবাই পারেনা , তবে তুমি সেটা সরল করে দাও ।  যেদিন প্রথম দক্ষিণী'র সামনের রাস্তা পার করার সময় আমার হাত ধরলে, সেদিন মনে হলো তুমি আমাকেও ভরসা করো, খুব ভালো লেগেছিলো।  

তুমি আধুনিক বিচারধারাগুলোকে সত্যিই বোঝো। অনলাইন ব্যাঙ্কিং ও শপিং ইত্যাদি শিখে আত্মনির্ভর হতে আমি কাউকে দেখিনি এতো তাড়াতাড়ি।   কোনোদিন জোর-জার, সীমাবদ্ধতা না করে , আমাকে সময় নিয়ে নিজে শিখে বড়ো হতে দিয়েছো , এবং ঠিক সময় উচিত পরামর্শও দিয়েছো । যতদিন তোমার কাছে থেকেছি, স্কুলের বাচ্ছাদের মতন চিন্তাহীন হয়ে কাটিয়েছি , নিজেদের বাচ্ছা হওয়ার পরেও।  

Zoey'র ভাগ্য খুব ভালো যে ও এতো বছর তোমার কাছে থেকে  এতো কিছু শিখেছে , পড়াশোনা,নাচ, গান, গল্প, কবিতা, কথা , খেলা আর এতো ভালোবাসা পেয়েছে ,খুব কম বাচ্চারাই এটা পায়।এতো রকমের খাবার দাবার , ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে নাচ করে, গান গেয়ে খাওয়ানো,  ঘুম পাড়ানো, বছরের পর বছর এতো ছটপটে মেয়েকে সামলানো, তারপর আবার Zoey ও Zeno'র জন্য হাতে বোনা সোয়েটার। Zoey তো তোমাকেই মা বলতো :) . ওঁরা যেন সারা জীবন এইরকম সুযোগ পেতে থাকে এটাই কামনা করি।  

মনে আছে , একবছর দূর্গা পুজোর দশমীর দিন আমার শরীর খারাপ হয়ে গেলো।  আমি ঠাকুরবরণ করছিনা দেখে কেউ কেউ বলে উঠলো এ বাবা ওর তো সিঁদুর খেলা উচিৎ নয় ।  তুমি তখন সিঁদুর লাগিয়ে বললে , ও ঠাকুর তো ছুঁচ্ছেনা , সিঁদুর খেলবেনা  কেন? এই বলে তুমি আমাকে সিঁদুর মাখিয়ে আশির্বাদ  করলে আর আমাদের একটা খুব সুন্দর ফটো ও আছে। তুমি অনেক বার অনেক জনের কাছেই আমার পক্ষাবলম্বন করেছো , সেটা আমি কোনোদিনো ভুলবোনা।  

তোমার মনের অসাধারণ জোর আমি দেখে শেখার চেষ্টা করি।তোমার প্রতিটি পছন্দ , গয়না , সারি বা পরিকল্পনা সব বাছাই করা এবং উতকৃষ্ট হয়।  

কিন্তু সবচেয়ে বড উপহার যেটা তোমার থেকে পেয়েছি  সেটা সৌম্য। ওকে তুমি এক বুদ্ধিমান , দয়াবান ও স্নেহশীল মানুষ  করে বরো করেছো যে চারিদিক থেকে আমাদের খেয়াল রাখে ও ভালোবাসে। 

এর থেকে বেশি আর কারুর কি চাহিদা থাকবে  ?! তুমি সারা জীবন আমাদেরকে এই ভাবেই ভালোবাসা , শিক্ষা ও পরামর্শ দিতে থেকো ও তোমার সেবা করার সুযোগ দিও এই কামনা করি।  

প্রণামান্তে ,
পিউ 









——

,

Friday, July 20, 2018

চিঠির ইতিকথা


আমি চিঠি
মনে পড়ে কি আমাকে?
আমি নই যে এ যুগের যোগ্য।
কত যুগ ধরে দেখেছি কত কিছু
আজ আমাকে... হয়তো সবার মনে নেই।

সময়ের সাথে এসেছে নতুন পর্ব
আজ ইলেকট্রনিক মেইল আর সোশ্যাল মিডিয়া
করে তুলেছে বিশ্বটাকে ছোট্ট।
দূরের মানুষ হয়েছে এখন নাগালে
যোগাযোগ করা অনেক সোজা।
তবে, মন গুলো হলো কেন এতো দূর ?

সময় গিয়েছে কমে, ব্যস্ততার ভ্রমে ,
ছুটছে মানুষ চারি দিকে।
করছে কত জয়।
দাঁড়ানোর সময় কি কারুর হয়?

Facebook আর whatsapp-এর
এতো status আর shares কি
মন টাকে আজও সেরকম টানে ?

দেখেছি কত খুশির খবর
পেয়ে পাড়াময় ছুটতে  তাদের।
দেখেছি আমায় বুকের মাঝে
আঁকড়ে ধরে কাঁদতে মাকে।
দেখেছি কত দ্বিধা
পার করতে পরিবারে।
দেখেছি প্রেমিকের লেখা
রাখতে বালিশের তলে।

ডাকিয়ার সাইকেলের পিছু
দেখেছি কত ছুটতে ওদের।
নতুন চাকুরী,নতুন কলেজ ,
নতুন জন্মের খবর নিতে।
মন ভেঙেও নিয়ে গেছি
বিরহের কথা, দুঃখের সংবাদ।
তাও থেকেছি হাতের মুঠোয়
কিছু শুকিয়ে যাওয়া অশ্রুজলে।
বছর বছর পর ও , পড়ে
পেতে দেখেছি সেই অনুভব ।

আজ অনেকেই না চিনলেও
পাবে স্মৃতিটুকু গোছানো ভাঁজে
ভালোবেসে রেখেছে আমায় যারা
 তাদের ডায়েরির পাতার মাঝে।


- সুচরিতা ভৌমিক


Thursday, June 2, 2016

The last goodbye...

I was wrapped around her in a hug, in an attempt to feel her soft,albeit cold skin, to the fullest, as tears streamed unheld from my eyes. I didn't want to believe she is not there anymore. I won't hear her voice again or feel her hug me with all her love.

I have lost a grandmother before. But that was 25 years ago. And I sparsely remember how I felt at that moment.I lost my only living grandparent today.

My Thamma (Paternal grandmother) used to sleep with me. I loved the stories she used to tell me. One day she said, "Joto golpo shonar ache shune ne. Ami ar beshi din thakbona ( Let me tell you all the stories you want to hear as I am not going to live long)". Of course I didn't believe her. She was fit as a fiddle. She passed away calmly in her son's arms all of a sudden, a week later.
The night after that, while going to sleep, I saw her standing at the foot of my bed and smiling. I probably just wanted to see her again , as I didn't get to say my goodbyes. In the playful shadows that the Krishnachura tree threw in the streetlight , I saw her there. Or maybe, she just wanted to see me once.

I didn't get to say my goodbyes to my Dida ( Maternal grandma) as well. I saw her for the last time almost 3 months ago. So when I saw her again, lying on a bed of flowers, engulfed in the mesmerising aroma of rajnigandha flowers , sandalwood and insense , I hugged her never to let her go. She looked peaceful and free of pain, sleeping like an angel. I took her face in my hands and felt as if she would just start talking. I massaged her hands and feet and her forehead. I heard no beats as I lay on her chest.
After a while, I got up and went to her room. It was odd not seeing her there as I stared at her bed. Suddenly the lights flickered.  After few minutes they flickered again, turning off and then on. People started wondering who did that. And I smiled 😊. It was her last good bye.


Friday, April 3, 2015

Visiting New Mexico, the land of enchantments


Thanksgiving was around the corner . Thanks to busy work schedules, we were left without any plans  for the coveted long weekend . So when our friends came over that evening ,we made an impromptu decision to take a roadtrip to New Mexico.

Why New Mexico ? Well, it's simple . We wanted to go someplace which didn't easily feature on Expedia's front page or our friends' Facebook pictures ! We wanted to see some place new...



Being the neighboring state to Texas, all we needed was a car. We pulled up all the information google could tell us , roughly chalked out an itinerary and booked a car online. Come the next morning we embarked upon our quest for the unseen and the pure joy of driving . 

Three of the four of us were drivers and all of us loved road trips . We loaded up our car with food and gas and set on to cover 500 miles to Taos , NM before nightfall. 

We were hoping to catch a few snow capped resorts for some snow adventures but the weather didn't make it seem likely. We booked a hotel online for that night so we knew we would have a warm bed waiting . By the time we reached it was pretty late and raining heavily. Deserted roads were alive only with the pittering-pattering rain. We went to sleep wishing for a better weather .

The morning surprised us with a very romantic snowfall. We walked around our hotel, mesmerized by the sheer beauty of a place which could have been in another century , an old civilization. 








We lazily walked to the dining hall to be greeted by a lavish breakfast , complete with fullsome variety of local delicacies made to order, sitting and marveling the high ceilings and snowfall outside through the panoramic large windows.

We were so in love with the place that we decided to explore Taos and stay the night at the same hotel.


This was our lazy vacation. We pulled up our boots to explore the wonders of the place. In about 4 miles, was the San Francisco de Asis Mission Church . Its said to be "one of the most photographed and painted churches in the world", and now we knew why!


San Francisco de Asis Mission Church - "one of the most photographed and painted churches in the world"


San Francisco de Asis Mission Church 
After a very scenic drive through the town of Taos, we reached the Taos Peublo World Heritage site . 







The pueblos are considered to be one of the oldest continuously inhabited communities in the United States.
Taos Peublo World Heritage site
P.C Subhag Sharan
Church, Taos Pueblo National Historic Landmark, New Mexico
The settlement was built between 1000 and 1450 CE, on either side of Rio Pueblo de Taos, also called Rio Pueblo and Red Willow Creek, a small stream that flows through the middle of the pueblo compound. 





It was a village of mud cottages. While some of them housed little curio shops, many of them fashioned artifacts of old beliefs or decorative pieces. Set against a backdrop of a beautiful mountain range, little bridges criss-crossing the Red Willow Creek, graveyards with tonnes of history, the old churches, the boxed houses and the people , successfully make the place a land of enchantments.


The Rio Grande Gorge Bridge was our next stop. The below picture says it all. 



Rio Grande Gorge Bridge
After a fulfilled day, we went on to explore the night life of Taos downtown. Since this was a month before Christmas, we got to see the 'Luminaria' or 'Farolito'. The quiet town was beautifully decorated with thousands and thousands of small paper lanterns and lights, lined up in rows on buildings, roadsides and lawns to create beautiful patterns. Farolitos are candles set inside paper bags containing sand. It was truly a sight to behold! 
A delicious dinner at a local diner was a cherry on the cake that day .



Relaxed after a good night's sleep, the next day we bade good bye to Taos and started south. After 2.5 hours we reached Sandia Peak. Sandia Peak Tramway has the world's third longest single span. It is North America's longest aerial tram. A lovely sunset on the city of Albuquerque below was a serene highlight.


Frozen shrubs against the sunset, Top of Sandia Peak .


Sandia Peak Tramway


Frozen midway...
P.C Subhag Sharan


A Drunken sunset, 
P.C Subhag Sharan
After covering 300+ miles since morning, we stayed the night at a little town called Alamogordo, near the White Sands National Monument.

The next morning was another adventure of its own kind, as we drove into the white land of gypsum.



Picnic tables at White Sands National Monument.

Miles and miles of white glistenening sand lay around us in hills, waves and dunes, cool and comfortable beneath our feet. Desert vegetation dotted the land. There were artistically constructed pathways for bikers and strollers, to preserve the flora and fauna.


P.C Subhag Sharan




The White Sands National Monument is in the Tularosa Basin. Surrounded by mountains , it is a field of white sand dunes composed of gypsum crystals. It is the largest gypsum dune field in the world.

We saw little kids sandboarding on the dunes. We rolled ,slided and ran on the waves. We laughed and clicked and giggled in the sands and made little castles and tunnels.



White Sands National Monument 
After an exhilerating time, we drove home overnight for 600 miles. Beautiful moments and new found friendships wove their own brand of magic, a treasure we hold ever since our visit to New Mexico, the land of enchantments.


Cheers to the four of us!


Friday, January 9, 2015

A loss

Today, while on a call with my dad, I got to know that my Guitar guruji from my childhood had left for his heavenly abode. I had not been in touch with him for many years now but the news shocked me and left me with sadness.

I had been really young when I started learning Guitar, probably in Std5. He was the senior Guruji who came from Ranchi few days a week to take few classes. I just remember that he loved from from the first day. He would question us on taals(beats) and lay(rhythms) and I was always the first to answer (I had the added advantage of having that knowledge from my dance classes that my mother took). It also worked in my favor that I was the youngest in class, where there were studests even from college. But the best part was, I loved math and he made taal and lay feel like math problems, which I loved to resolve. He would teach us various raagas and favourite part was the 'jhaala'. I remember our whole group used to play so well that it often used to rain when we played the raaga 'Malhar'.

 He promoted us to many out-of-state competitions and functions. Learning from him was an amazing experience. I remember we used to touch our Guruji's feet for his blessings at the beginning and end of every class. It actually used to feel like being in a temple of learning.

After many years , even when I could not continue my guitar lessons, he used to come as a judge for my dance examinations. I heard later that he used to say he loved watching my dance. Coming from him, that was a big compliment.

Today on hearing this news, I feel sad. Dance and music have always been as close to me as my existence. And today I lost a teacher from my childhood years. This is a loss to all who survived him, but I have these memories to cherish my teacher.